January 3, 2025, 7:40 pm
বিশেষ প্রতিনিধিঃ চাঁদপুর জেলায় কচুয়া থানায় পালাখাল ইউনিয়নে মেঘদাইর গ্রাম বাজারের সাথে অবস্হিত শাজাহান / মইনুদ্দিন মাইন্না চোরের বাড়ি। বি এন পি নাম ভাঙ্গিয়ে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজি করেই চলছে।ডাকাতদের দ্বারা ইতিমধ্যে যারা আক্রমণের শিকার হয়েছেন ঃ বিএনপি নেতা আলী আশরাফ মুন্সী,বিসিএস ক্যাডার সোহাগ এর পিতা সাহেব আলী পাটোয়ারী, মোহাম্মদ শাহজাহান পাটোয়ারী, মোহাম্মদ জসিম, মোহাম্মদ হারুন, গোলাম মোস্তফা, সাইফুল মোল্লা, অ্যাডভোকেট মোঃকামাল হোসেন পাটোয়ারী, অ্যাডভোকেট মোঃ দেলোয়ার হোসেন পাটোয়ারী, মোঃ ফারুক হোসেন, মাওলানা রুহুল আমিন রোশদী সহ আরো অনেকে এবং চাঁদা দাবি করে প্রবাসী মোহাম্মদ হান্নান পাটোয়ারীর কাছে, ডাকাতদের ভয়ে সে এখন ঢাকায় অবস্থান করছে। কয়েকদিন আগে তারা ডাকাতি করে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন এর ছেলে ইমরানের বাসায়।ডাকাত শাহজাহানের ছেলে অস্ত্র মামলাসহ সাজাপ্রাপ্ত বহু মামলার আসামী (১) মাইনুদ্দীন মাইন্না (২)মুকবুল ৩.মনা ৪.কুদ্দুস ৫.হারুন ৬.গিয়াসউদ্দিন সহ আরো অনেকে। আলহাজ্ব মো:দেলোয়ার হোসেন পাটওয়ারীকে ৪ নং পালাখাল ইউনিয়নের মেঘদাইর গ্রাম থেকে গিয়ে উক্ত ডাকাত বাহিনী সহদেবপুর গ্রামে গিয়ে মাগরিবের নামাজ শেষে জোরপূর্বক মসজিদ থেকে বের করে হত্যার উদ্দেশ্যে মুসল্লিদের সামনে অতর্কিত হামলা করে মৃত মনে করে রাস্তায় ফেলে দেয় তখন মসজিদের মুসল্লিসহ স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে এম্বুল্যান্স এর মাধ্যমে ঢাকা মেডিকেলে প্রেরণ করে। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে মেঘদাইর গ্রামে উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।
উল্লখ্য যে উক্ত ডাকাত বাহিনীর প্রধান মাইনুদ্দিন মাইন্না ও আবরার কুদ্দুসের নেতৃত্বে ঐ গ্রামে বিএনপি আওয়ামী লীগ সহ ২৩ টি পরিবারের উপর হামলা ও চাঁদাবাজি করা হয়। বর্তমানে মেঘদাইর গ্রামে এক ভয়ংকর ত্রাসের রাজত্ব চলছে।এদের সবাইকে মারধর করেছে এছাড়া আরো বহু লোককে অপমান অপদস্থ করেছে,চাঁদাবাজি করেছে। ১:বিএনপি নেতা :আরশাদ মুন্সী। ২:শাহাজান পাটোয়ারী ৩:সাদেক বেপারী ৪:হারেজ বেপারী ৫:মোস্তফা মোল্লা ৬:দিপু মুন্সি ৭:সাইফুল পাটোয়ারী ৮:সাহেব আলী পাটোয়ারী ৯:ফারুক প্রধান ১০:মারুফ পাটোয়ারী ১১:জসিম পাটোয়ারী :১২:জাকির প্রদানিয়া ১৩:দেলোয়ার পাটোয়ারী ১৪:কামাল পাটোয়ারী।যে সমস্ত এলাকায় তার নামে মান্না ডাকাতের নামে মামলা রয়েছে। তার বাবার উত্তরসূরী হিসেবে সে ডাকাতে কাজগুলো করে চলেছে। সারাদিন ঘুমায় রাত্রে হলে ডাকাতি করে।
চুরি ডাকাতি ছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে গ্রামে আরো যেসব অভিযোগ রয়েছে – চাঁদাবাজি, ইয়াবা ব্যবসা পরিচালনা , নিরীহ মানুষকে ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ সকল প্রকার অসামাজিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত রয়েছে। তার নামে যেসব থানায় মামলা রয়েছে তা তুলে ধরা হলো ঃ চট্টগ্রাম বন্দর থানায় মামলার নাম্বার নং ২৮ (৭) ৮ (ট্রাই নং ২৬০/০৮.ধারা অস্ত্র আইন ১৯ (ক) এবং ১৯(এফ),২কচুয়া থানা মামলার নং৪(৫)০৭ধারা অস্ত্র আইনে উনিশের ( ১৯) চ দারা, চট্টগ্রাম বন্দর থানা মামলার নং২৭(৭)০৮ধারা ৩৯৯ দঃ বিঃ,কচুয়া থানার মামলার নং ০৬(০৫)২০০০ধারা-৩৯৫ /৩৯৭ দঃ বিঃ, কচুয়া থানা মামলার নং ৫(১২)২০০১ধারা -৩৯৪ দঃ বিঃ,কচুয়া থানা মামলা নং ০১(১)২০০৭,মামলা ধারা ১১৪/৩২৪/৩২৪/৩২৬/৩০৭,/৩৭৯/৫০৬ দঃ বিঃ,কচুয়া থানা মামলার নং১৪(৬)২০০৭মামলার ধারা ৩২৩/৩৭৯/৩৮৫/৫০৬/৩৪ দঃ বিঃ, কচুয়া থানার মামলা নং০৩(৫)২০০৭ ধারা ১৪৩/৩২৩/৩৭৯/৩৮৫/৫০৬ দঃ বিঃ, কচুয়া থানার মামলা নং ১১(৬)০৭ ধারা ১৪৩/৩২৩/৩৭৯/৩৮৫/৫০৬ দঃ বিঃ, কচুয়া থানার মামলার নং ১ (০৮) ০৬ ধারা ৪৩৬ দঃ বিঃ, নারী ও শিশু মামলার নং ১৩২ / ০৬ ধারা ৯(১)নারী ও শিশু আইন,ঢাকা লালবাগ মামলা থানার নং ২৩(২)০৭ ধারা ৪৬১/৩৮০ দঃ বিঃ, ডাকাত দলের সরদার মাইনুদ্দিন মাইন্না,গাও গ্রামের সহজ সরল মানুষের উপর অনেক নির্যাতন, প্রহার করে আসিতেছেন । মুন্সিবাড়ি আলী আশরাফ মুন্সি উনি জানা যায় অনেক বছর ধরে বি এন পি’র এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীর মূল দলের ৪৫ বছর ধরে জড়িত। আলি আশরাফ মুন্সী সততা মধ্যে দলের স্বার্থে কাজ করেছেন। মহিউদ্দিন মাইন্না হাত থেকে রেহাই পায়নি ।চোরের কোন দল নেই -তারা দলের নাম ভাঙ্গিয়ে সমস্ত অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন।
তার সাথে গ্রামের কিছু চোর ছেলে ওর ডাকাতের অঙ্গ সংগঠনের লোকেরা সক্রিয়ভাবে জড়িত আছে । মহিউদ্দিন মাইন্না ডাকাতের নামে অনেক জি ডি ও রয়েছে কোতোয়ালি থানার জি,ডি নাং ৮৩৯ ২০/০৪/২০১১,কচুয়া থানার জিডি নং ৮৭৯ , ২৩/০২/২০০৭,কচুয়া থানার জি,ডি নং ১০৬২,২৯/৬/৯৭,অনেক বছর থেকে এরা এলাকার অথবা সমাজের মানুষকে মানুষ বলে গণ্য করে না। মেঘদাইর গ্রামবাসী অসামাজিক লোকদের হাত থেকে মুক্তি চায়, সুন্দর ও সুশৃংখল একটা সমাজ তৈরি করার জন্যেএবং সাধারণ নিরীহ নিরপরাধ মানুষগুলো শান্তিতে থাকার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।