January 3, 2025, 7:28 pm
বিশেষ প্রতিনিধিঃ রাজধানী অন্যতম ব্যস্ত শহর ঢাকা উত্তর ৯৬ নং ওয়ার্ড খিলক্ষেত থানা অন্তর্ভুক্ত। স্থানীয় ও পথচারী আশেপাশে ব্যবসায়ীদের মুখে শোনা যায়। রহস্যময় মৃত্যুর ঘটনা পুলিশ জানে না। দায়িত্বরত বিট ইনচার্জ এ বিষয়ে জানলে তেমন কোন ব্যবস্থা নেয় নি বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী ও স্থানীয় ব্যক্তিদের অভিযোগ হত্যা না আত্মহত্যা? জনগণের মনে এমনই প্রশ্ন!! এমন মর্মান্তিক আশ্চর্যকর ঘটনার থানা জানে না কেন? অদ্ভুত ঘটনার মিথ্যা পরিস্থিতিও রুখে দিতে ওসি মহোদয় হস্তক্ষেপ চেয়েছেন স্থানীয় বাসি।এই ঘটনা এখন সবার মুখে।খিলক্ষেত উত্তরপাড়া এলাকায় এক যুবকের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়।
গত কিছুদিন আগে ১৩ই ডিসেম্বর রোজ শুক্রবার, জুমার নামাজের পর এই ঘটনা ঘটে। এলাকায় ধামাচাপার মাধ্যমে লোকাল জনগনের আড়ালে এই যুবকের লাশ গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। মূল ঘটনা ধামাচাপাডিতে একটি মহল দৌড়ঝাপ শুরু করেছে। ১০ এর কান ১০ জনের মুখ কি বন্ধ করা সম্ভব। এলাকায় জানাজানি তোলপাড় সৃষ্টি। প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি বলে চিহ্নিত এই বাড়ি।পূর্বে থেকে এ বাড়ির দিকে চোখ তুলে তাকানোর সাধ্য কারো ছিল না।
এমনটাই অভিযোগ করেছেন কয়েকজন ভুক্তভোগী। তথ্যসূত্র যাচাই করতে আমাদের টিম সরজমিনে গিয়ে সত্যতা মিলে।এতে এলাকাবাসী উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তথ্য সুত্রে আরও জানা যায় এলাকার লোকজনের কাছে জানতে পারি কেউ বলল,যবুক উত্তরপাড়া একটি বিল্ডিং নির্মাণের কাজ করতে এসে এই ঘটনা স্বীকার হয়। নিহত ব্যক্তির পরিচয় নির্মাণাধীন ভবনের ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন তিনি ।
বিল্ডিং এর মালিক ছিলেন প্রভাবশালী হাজী ইসমাইল হোসেন।সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা কাউন্সিল ইসাকের আত্মীয় বাড়ির মালিক। যুবক ছিলো একটা সিকিউরিটি কোম্পানীর মাধ্যমে চাকরীরত। তাই তার মৃত্যুর রহস্য এলাকাবাসীর কাছে দ্রুত আড়াল হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়ে আরো জানা যায় ঐ নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু বরণ করেন। এলাকায় কিছু লোক বলেছেন,যুবক ছাদ থেকে পড়ে আনুমানিক ৩-৪ ঘন্টা পড়ে বেঁচে ছিলেন।
কিন্তু তার চিকিৎসার জন্য সিকিউরিটি কোম্পানীর লোক কিংবা বিল্ডিং মালিক পক্ষের লোক কেউ এগিয়ে আসে নাই।পরে ঘটনাস্থলে ঐ লোকের মৃত্যু হয়। এখন এই মুহূর্তে লোকাল থানা ও এলাকাবাসী কোনো উদ্যোগ নেয়নি। কেন নেয়নি এলাকাবাসী তা জানেন না।