October 24, 2024, 8:17 pm

সংবাদ শিরোনাম :
খুলনা জেলা কারাগারে হাজতি ও কয়েদির সাথে মারামারি ৭ম আন্তর্জাতিক Flight Safety Seminar 2024 এর সমাপনী অনুষ্ঠান বিগত ১ বছরে দুবার ঝড়ে কপাল পোড়েছে কয়রা বাসির দুর্নীতিতে অভিযুক্ত তবুও নির্বাহী প্রকৌশলী শারমিনকে গাজীপুরে পদায়ন সাবেক কমিশনার হারুনের দাপটে বসত ভিটে ছড়া এক দম্পতি   খুলনা কয়রায় হামলা করে আসামি ছিনতাই, ৫ পুলিশ সদস্য আহত খুলনা পাইকগাছায় বিগত এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ আহত ৫৬  কয়রায় এক নারী বাসা বাড়ি কাজ করতে করতে বর্তমানে চা বিক্রি করেই স্বাবলম্বী কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন

জুবায়ের আহমেদ হত্যার দায়ে ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুইজনের যাবজ্জীবন বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট

ডেস্ক নিউজ- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ইংরেজি বিভাগের ছাত্র জুবায়ের আহমেদ হত্যার দায়ে ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুইজনের যাবজ্জীবন বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

বুধবার দুপুরে বিচারপতি ভবানী প্রসাদ সিংহ ও বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

ফাঁসির দণ্ড পাওয়া ৫ জন হলেন প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের আশিকুল ইসলাম আশিক, খান মোহাম্মদ রইছ ও জাহিদ হাসান, সরকার ও রাজনীতি বিভাগের মাহবুব আকরাম ও দর্শন বিভাগের রাশেদুল ইসলাম রাজু। এদের মধ্যে রাজু ছাড়া বাকি চারজন পলাতক।

অন্যদিকে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ পাওয়া ছয়জনের মধ্যে অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র নাজমুস সাকিব তপু ও দর্শন বিভাগের ইশতিয়াক মেহবুব অরূপের সাজা বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। বাকি ৪ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এই ছয়জনের মধ্যে অরূপ পলাতক, বাকি সবাই কারাগারে আছেন।

এর আগে, এই মামলায় ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিলেন নিম্ন আদালত।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৮ জানুয়ারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের স্নাতক শেষ বর্ষের ছাত্র জুবায়ের আহমেদ ছাত্রলীগের কোন্দলে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন ভোরে তিনি মারা যান। ওই দিনই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার হামিদুর রহমান বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় মামলা করেন।

একই বছরের ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা মীর শাহীন শাহ পারভেজ। পরে মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন