October 28, 2024, 10:23 am

সংবাদ শিরোনাম :
খুলনা কয়রায় জমি দখলকে কেন্দ্র করে আহত ৩ কেশবপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে  দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা ব্যবসয়ী এম শরীফ উদ্দিনের নামে মিথ্যা মামল প্রত্যাহার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন কালীগঞ্জে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ও বাতাসে উঠতি আমন ধানের ক্ষতি  দক্ষিণখানে নকশা বহির্ভূত ভবন নির্মাণ করায় রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান খিলক্ষেত কুরাতুলি ট্রাকের বেপরোয়া কান্ডে পুলিশ নিহত  শুধু ছাত্রলীগ নিষিদ্ধে আমরা সন্তুষ্ট নয়;সকল অঙ্গ-সঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ সম্পাদক এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত ডেঙ্গু প্রতিরোধে দক্ষিণ খান বিএনপি’র ভিন্ন রকম ক্যাম্পেন  শেখ হাসিনাকে ৫৭ বার ফাঁসি দিলেও ক্ষতি পূরণ হবে না: সেলিম উদ্দিন। টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সাধারণ সভায় আ’লীগ নেতাসহ ৯ জনের সদস্যপদ বাতিল

ট্রেনের ভেতরে ছিট খালি টিকিট ষ্টেশন মাষ্টারের নিজের আলমিরায়

Image may contain: people sitting and indoor

ডেক্স নিউজ – ৮-ই এপ্রিল জামালপুরের ইসলামপুর রেলওয়ে ষ্টেশোনে বাংলাদেশ রেলওয়ের সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা খায়রুল ইসলামের নেতৃত্বে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি দল ভিযানে নামে । সেখানে চাকুরীরত প্রধান মাস্টারের একটি আলমারি ভেঙে আন্তঃনগর তিস্তা এক্সপ্রেস ও ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেনের প্রথম শ্রেণিসহ বিভিন্ন শ্রেণির ৪৭৪টি আগাম কাটা অবৈধ টিকিট অভিযান পরিচালনাকারী দল তা উদ্ধার করে । এ সময় রেলওয়ের টিটি ইন্সপেক্টরসহ রেলওয়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

অভিযানের সময় এই থলের বিড়াল বিড়িয়ে এলে , শত শত মানুষ রেল স্টেশনে ভিড় জমান। এ সময় স্টেশনে উপস্থিত ভুক্তভোগী যাত্রীরা দুর্নীতিবাজ স্টেশন মাস্টার আমিনুল ইসলামের চাকরিচ্যুতিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

ভুক্তভোগীরা জানান, ইসলামপুর স্টেশনে মাস্টার হিসেবে আমিনুল ইসলামের যোগদানের পর থেকে অধিকাংশ সময় কাউন্টারে কোনো টিকিট পাওয়া যায় না। টিকিট চাইলে বলা হয়ে থাকে টিকিট নেই, শেষ হয়ে গেছে।

অন্যদিকে অভিযুক্ত স্টেশন মাস্টার আমিনুল ইসলাম জানান, অনলাইনে ইসলামপুর স্টেশনের কোটা টিকিট অন্য স্টেশন থেকে কেটে নেয়া রোধ করতে এবং যাত্রীদের অগ্রিম বুকিং হিসেবে কিছু টিকিট কেটে রাখা হয়েছে।

অভিযানে নেতৃত্বদানকারী রেলওয়ের সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা খায়রুল ইসলাম বলেন, তদন্ত চলছে। তদন্তের পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

জানা যায় , রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারী দীর্ঘদিন এই কালোবাজারে টিকিট বিক্রীর সাথে জড়িত । তারা অবৈধ পন্থায় টিকিট সংগ্রহ করে টিকিটের শূন্যতা সৃষ্টি করে , পরবর্তীতে তা বেশী দামে বিক্রয় করে । যার ফলশ্রুতিতে যাত্রীরা বিকল্প পন্থায় গন্তব্য গমন করলে সেই টিকিট আর বিক্রয় হয়না । ফলে অনেক সময় দেখা যায় দূরপাল্লার আন্তঃনগর ট্রেনের সিট ফাকা থাকে । বানিজ্যিক ভাবে ট্রেন পরে লোকশানের মূখে ।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন