October 22, 2024, 8:49 pm

সংবাদ শিরোনাম :
খুলনা পাইকগাছায় বিগত এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ আহত ৫৬  কয়রায় এক নারী বাসা বাড়ি কাজ করতে করতে বর্তমানে চা বিক্রি করেই স্বাবলম্বী কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার ১৯তম জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় কেশবপুরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৮৯ টি মন্ডপে  দুর্গা পূজা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলো  ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিন গৃহকর্মী গ্রেফতার, ৩১ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের অস্ত্র এখন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে

ডেক্স নিউজ – রোহিঙ্গাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের নানান ভাবনা মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবনাটি হলো ;যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে একজন প্রতিনিধি উত্থাপন করেন যে, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হোক । রোহিঙ্গা সমস্যার তড়িৎ সমাধান হিসেবে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে গত ১৩ জুন দক্ষিণ এশিয়ার জন্য বাজেট বিষয়ক শুনানিতে এই প্রস্তাব উঠে । বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদপত্র ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেশনাল কার্যবিবরনীতে এই প্রস্তাবের উল্লেখ পাওয়া যায় ।
মূলতঃ কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের এশিয়া প্রশান্ত-মহাসাগরীয় উপকমিটির চেয়ারম্যান ব্রাড শেরম্যান মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনার জন্য পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতি আহ্বান জানান। ব্রাড শেরম্যান বলেন, সুদান থেকে দক্ষিণ সুদানকে আলাদা করে একটি নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে যুক্তরাষ্ট্র যদি সমর্থন করতে পারে, তাহলে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কেন একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। মিয়ানমারে একটি গণহত্যাও সংঘটিত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন যে মিয়ানমার যদি রাখাইনের রোহিঙ্গা নাগরিকদের দায়িত্ব নিতে না পারে, তাহলে যে দেশ তাদের দায়িত্ব নিয়েছে, সেই বাংলাদেশের সঙ্গে রাখাইনকে জুড়ে দেওয়াই তো যৌক্তিক পদক্ষেপ। জানা গেছে, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতিনিধিত্বকারী ক‚টনীতিকেরা অবশ্য কংগ্রেসম্যান শেরম্যানের বক্তব্যকে সমর্থন বা নাকচ কোনোটিই করেননি।
বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে চলছে চুলচেড়া বিশ্লেষণ । যদিও এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে কোন বক্তব্য সামনে আসেনি । আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন ,এমন ধরণের বক্তব্য মূলতঃ রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে মায়ানমা্রের উপড় চাপ প্রয়োগ করা । আর এমন প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্রের কংরেসে পাশ হলেও বাস্তবায়ন করবে এমন প্রশ্ন সামনে আসবে । নিশ্চয় বাংলাদেশ কূটনৈতিক পন্থার বায়রে অন্য সিন্ধান্তে যেতে চাইবে না । তবে বিশোষজ্ঞরা মনে করছেন এই প্রস্তাব জাতিসংঘ পর্যন্ত গড়াতে পারে ।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন