October 27, 2024, 2:23 am
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ উত্তরা এবং টঙ্গির প্রধান সড়কের মধ্যস্থল আব্দুল্লাহপুর। বাসস্ট্যান্ডের পূর্বপাশে তাকালেই চোখেপড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুবউদ্দিন রোড। এ রাস্তাটি কোডবাড়ি রেলগেট পেরিয়ে সোজা ময়নারটেক – উলুখোলা রোড। বেড়িবাঁধ থেকে রেলগেট পর্যন্ত লক্ষ করলেই চোখে পড়ে উভয় পাশে নানা ধরনের সারি সারি দোকান।যেমন কাঁচাবাজার, ফল, মাছ, মাংস,মুদি, চা, কসমেটিক, হিউম্যান মেডিসিনের দোকান- ফার্মেসী, যেখানে নানা ধরনের অবৈধ যৌন উত্তেজক ঔষধ বেচা-কেনা চলে। সব মিলিয়ে রাস্তার দুপাশে শতাধিক ছোট-বড় দোকান। এসব দোকান গুলি একদিকে যেমন রাস্তা সংকোচন সৃষ্টি করেছে আবার যানচলাচলেও যানজটের দুর্ভোগ সৃষ্টি পোহাতে হচ্ছে পথচারীদের । এখন প্রশ্ন হলো প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব নিয়ন্ত্রণ করছে কে। এবিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের দ্বায়িত্ব রত একজন কমকর্তা বলেন,বেরি বাঁধের যায়গা প্রতিনিয়তই দখল হচ্ছে। তবে আমাদের প্রক্রিয়া চলছে।আমরা দখলবাঁজ দের তালিকা ডিসি অফিসে জমাদিবো এবং একজন দ্বায়িত্বশীর ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে এই অবৈধ দখল উচ্ছেদ করবো। বেরিবাঁধে এক দোকানীর সাথে কথা বলে যানা যায়, প্রায় প্রতিদিন দোকান প্রতি ৩শ থেকে ৬ শত টাকা চাঁদা নেওয়া হয়। যা দিনশেষে প্রায় ৪০ -৫০ হাজার টাকার একটা অংক। খোঁজ নিয়ে যানা গেছে এই চাঁদাবাজ চক্রে হোতা জাকির হোসেন। এই চাঁদাবাজির অভিযোগে উওরা পূর্ব থানায় জাকিরের বিরুদ্ধে ইজাজুল নামে এক ব্যক্তি অভিযোগ করেও কোন রকম প্রতিকার পায়নি।তথ্য সূত্রে উঠে আসে নানা তথ্য, জাকির শুধু দোকানদার এর কাছে মাসিক চাঁদা আদায় করে আর তার ভাগচলে যায় পূর্বথানার প্রভাবশালী আওমীলীগ নেতার পকেটে। আরো বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন অন্য দিগন্তে চলবে।
সূত্রঃ দৈনিক জনতা