admin
- Saturday, March 26, 2022 / 132 Time View
গত ১০ ই মার্চ দৈনিক অন্য দিগন্ত পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ক্ষিপ্ত হয়ে গেছেন আসামি পক্ষের লোকজন।দক্ষিনখান থানায় নারী ও শিশু দমন মামলা নাম্বার পুরাতন(৮৫/২১)৷ নতুন৫৩/২২,আসামির নাম -রাকিবুল ইসলাম বাবু। পিতা -ইমান আলী,ঢাকা কাস্টমস সিপাহী। কাস্টম সিপাহী দুর্নীতি, ঘুষ এবং চোরাচালান করে ঢের সম্পদের মালিক হয়েছেন। দক্ষিনখান ইউনিয়নে চারতলা বিল্ডিং সহ চারটি প্লটের মালিক।
সরকারি নিম্নপদস্থ চাকুরী করার কারণে চারতলা বাড়ি টি কৌশলে ইমান আলীর স্ত্রী শান্তা বেগমের নামেে করেছে, আরেকটি প্লট মেয়ে শারমিনের নামে। আরেকটি প্লট রাকিবুল ইসলাম বাবু নামে।
ময়মনসিংহে প্রায় ২ একর জমি রয়েছে। মেয়ের বিয়েতে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা খরচ করেছে।
দুই ছেলেকে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি লেখা পড়া করায়।ইমান আলীর মেয়ের শারমিনের নামে ৯০ লক্ষ টাকা দিয়ে ৩ কাঠা জায়গা কিনে দিছে আজমপুর কাচাবাজার।
ইমান আলীরশশুর পেনশনের টাকা দিয়ে এক মেয়েকে বাড়ি করে দিয়েছে। ইমান আলীর শ্বশুরের ৫ সন্তান। বাকীদেরকে কয়টা বাড়ি করে দিয়েছে এটা সাধারন জনগনের প্রশ্ন। ইমান আলীর বাবা একজন কৃষক। তার তেমন জমিজমা ছিলনা। টাকা পয়সার অভাবে দুই ভাই,ইমরান আলি এবং আলী কে পড়াশোনা করাতে পারে নাই।
ইমান আলীর পিতা হত দরিদ্র কৃষক ছিল বলে জানা যায়।
ইমান আলীর শশুর ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী পিউন ছিলেন। রাকিবুল ইসলাম বাবু এখন সে জামিনে মুক্ত হয়ে এসে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য নানাভাবে হুমকি প্রদর্শন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এনিয়ে ১০ ই মার্চ দৈনিক অন্য দিগন্ত পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।