October 22, 2024, 1:32 pm

সংবাদ শিরোনাম :
কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার ১৯তম জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় কেশবপুরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৮৯ টি মন্ডপে  দুর্গা পূজা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলো  ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিন গৃহকর্মী গ্রেফতার, ৩১ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান প্রতি হিংসার শিকার বিএনপি নেতা কবির চৌধুরী  সংবাদ সংগ্রহ করতে হেনস্তার স্বীকার এশিয়ান টিভির স্টাপ রিপোর্টার ফরিদ আহমেদ নয়ন থানায় অভিযোগ

ঝালকাঠির বাড়ৈয়ারা গ্রামের ভুমি দস্যু রাজাকার মোসলেম বাহীনির দ্বারা বিধবা রাজিয়ার বসত বাড়ি দখল।

আমিনুল ইসলাম(শাহীন)ঃ ঝালকাঠি জেলার বাড়ৈআরা গ্রামের রাজিয়া বেগম স্বামি ঃ মো : কাদের হাওলাদার। কাদের বেচে থাকা অবস্হায় দারিদ্রতার কারনে সবসময় অভাবে অনটনে জর্জরীত থাকতেন তাই ততকালীন সময়ে সমাজে সুদের কারবারির প্রভাব বেশি ছিল তাদের মধ্যে নুরমুহাম্মদ খান ছিল বেশী প্রভাব শালী , তাই কাদের হাওলাদার উপায়াত্তর না পেয়ে নুরমুহাম্মদের কাছ থেকে মৌখিক চুক্তিতে মাত্র ২০০ টাকার মিনিময়ে ৩১ শতক পৈত্রিক সম্পত্তি ব্ন্দক রেখে টাকা নেয়, বর্তমান সময়ে জাদের বয়স সত্তুর থেকে আশি যারা নুরমুহাম্মদ খান কে চিনতেন জানতেন তারা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বললেন নুরমুহাম্মদ খান ততকালীন সময়ে যারা অভাব অনটনে দিন কাটাতো তাদের ভুলিয়ে ভালিয়ে নাম মাত্্র টাকা দিয়ে জোর দবস্তি করে জাল দলিল বানিয়ে জমি দখল নিত । এইটাই ছিল নুরমুহাম্মদের ততকালীন সময়ে তার চরিত্র ও স্বভাব, ঠিক তার প্রতিফলন ঘঠলো ১৯৮৬ সালে যখন কাদের হাওলাদারের মৃত্যুতে, তখন নুরমুহাম্মদ তার আসল চেহারা প্রকাশ করে কাদেরের রেখে যাওয়া ঋনের বদলে মৌখিক চুক্তির বন্দকীর টাকার বিনিময়ে জাল দলিল অসহায় রাজিয়াকে দেখিয়ে জমি দখল নিয়ে নেয় । এই সুযোগে মোসলেম বাহিনি ভয় ভিতি প্রর্দশন করে রাজিয়া ও তার শিশু সন্তান মিজান এবং ইউনুসকে বাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে বের করে দেয়, তখন রাজিয়া দুই সন্তান নিয়ে রাস্তায় নেমে যায় , দুই সন্তানের ভরন পোশন কঠিন হয়ে পরে তাই বড় ছেলে ইউনুসকে পার্সবর্তি গ্রামের নিকট আত্তিয়ের কাছে পালক দিয়ে দেয়, ততকালীন এলাকার বাত্তব্বর ধরে শালিশের ব্যাবস্হা করে রাজিয়া কিন্তু মোসলেম বাহীনির বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে শাহস পেলনা তাই রাজিয়া উপায় না পেয়ে সব কিছুর আশা ছেরে মিজানকে নিয়ে বাড়ি বাড়ি কাজ করে দিন যাপন করতে থাকে , এখানে বলে রাখা ভাল মোসলেমকে এলাকার মানুষ ভয় পায় সে ৭১ সালে পাক বাহীনির সাথে মিলে অত্যাচার নির্যাতন করে মানুষের জমি জমা ঘড় বাড়ি দখল করে ছিল তাই মানুষ ভয়ে কেউ মুখ খুলতোনা তাই মানুষ তাকে রাজাকার মোসলেম বাহীনি হিসাবে চিহ্নিত। নুরমুহাম্মদ জমি দখলের পর নিজ স্ত্রী আকলিমার নামে ৩১ শতক লিখে দিল যাতে পরে তাকে কেউ সন্দেহ করতে নাপারে , ঐই ঘটনা গুলো ঘটার মধ্যে একই গ্রামের সুদখর নুরমুহাম্মদ খানের সহোযোগী আসরাফ সবাইকে একটি দলিল দেখায় যাতে ৭১ সালে কাদের ১৬ শতক জমি লিখে দেয় বলে যানা যায়, কাদেরের স্ত্রী রাজিয়া যেহেতু গ্রামেই থাকতো তাই কেউ কেউ তাদের পরার্মশ দেয় গ্রামে পন্চায়েত ডাকতে , রিজিয়া পন্চায়েত ডাকলো কিন্তু কোন কাজ হলো না বরং তাদের মোসলেম বাহীনি, আসরাফ, ও নুরমুহাম্মদ মিলে রাজিয়াকে ভয় ভিতি দেখিয়ে তাদের এলাকার কবরস্হানের পাসে কোন রকম একটা ছাপরা তুলে থাকতে দেয় , কিন্তু রাজিয়া তার ছেলের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে মিজানকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়, মিজান ঢাকায় গ্রামের পরিচিত লোক মারফতে দিনমজুরের কাজ করতে থাকে, এভাবেই দিন চলতে থাকে, মিজানও বড় হতে থাকে, মিজান ঢাকয় কাজ করে আর বাবা হারানো ব্যথা এবং রাজাকার মোসলেম বাহীনির ও নুরমুহাম্মদ খানের স্ত্রী, আসরাফ তাদের জমিজমা নকল দলিল করে জোর করে দখল নওয়া কস্ট ভুলতে পারেনি তাই ঢাকয় বিভিন্ন মানুষের পরামর্শ নিয়ে ২০১৫ সালে ঝালকাঠি কোর্টে ইংজাংশন মামলা রুজু করে , এরপর ২০১৬ সালে লেন্সার বে মামলা করে মামলা নং : ৩৬/১৬ এবং দলিল বাতিল সিভিল মামলা করে যার নং ৩৬/১৭ ইং মামলা করার পর থেকে এই পর্যন্ত মহামান্য আদালত কয়েক বার সমন পাঠালেও মোসলেম, আসরাফ, আকলিমা কেউ কোর্টে হাজির হয়নি, আকলিমা অসুস্হতার বাহানা করে মহামান্য আদালতের মুল্যবান সময় নস্ট করে চলছে, আকলিমা সু – কৌশলে ঝামেলা দেখে নকল দলিল বলে দখল কৃত ৩১ শতক জমি একই গ্রামের মুন্নাফ হাওলাদারের ছেলে নাসির হাওলাদারের কাছে বিক্র করে দায় এরানোর চেস্টা করে যাচ্ছে,মিজানের বক্তব্য থেকে জানা যায় তাদের সকল জমি রেকট সুত্রে মালিক তাই কগজ পত্রে অসম ভুল থাকায় কেউ আসামি পক্ষ কোর্টে হজির হয় না। ঢাকায় মিজান অতি কস্টে দিন যাপন করে মামলা মোকদ্দমা চালাতে চালাতে হাফিয়ে উঠেছে তাছারা আকলিমা, মোসলেম বাহীনির টাকার জোরের কাছে একদম অসহায় । মিজান ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় আইনের আশ্রয় নেয়ার কারনে ঢাকায় এয়ারপোর্ট এলাকায় বসবাস করে কিন্তু সেখানেও তার জীবন হুমকির সম্মুখে, গত ২৪/৮/১৭ ইং এয়ারপোর্ট সিভিলএভিয়েশন অফিসে কাজের জন্য গেলে আকলিমার ছেলে মো: মনির আমাকে মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দেয় আমি উপায়া্ন্তর না পেয়ে শুভাকাংখিদের পরামর্শ নিয়ে বিমানবন্দর থানায় জিডি করি যার নং১১৭৫ /২৪/০৮/২০১৭ ইং, বিষয়টি স্হানীয় সাংবাদিক দের জানালে মনির তাদের কেও অদৃস্য শক্তিবলে আমার সাহায্যের পথও বন্ধ করে দেয় , ঝালকাঠিতে আমদের প্রতিনিধি খোজ খবর নিতে গেলে মোসলেম বাহীনি সামনের দিকে বারতে নিষেধ করে। তাতেই বোঝা যায় এই চক্র অসহয় রাজিয়ার পরিবারকে দিন দিন ধংষ করে দিতে চায়, তাই জীবনের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে মিজান গত ২৫/০৩/২০১৯ ইং সন্ধ্যায় দূর্নীতি রিপোট ২৪.কম অফিসে এসে লিখিত অভিযোগ দেয় এবং বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার হস্তখেপ কামনা করে,

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন