October 22, 2024, 11:32 pm

সংবাদ শিরোনাম :
খুলনা পাইকগাছায় বিগত এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ আহত ৫৬  কয়রায় এক নারী বাসা বাড়ি কাজ করতে করতে বর্তমানে চা বিক্রি করেই স্বাবলম্বী কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার ১৯তম জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় কেশবপুরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৮৯ টি মন্ডপে  দুর্গা পূজা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলো  ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিন গৃহকর্মী গ্রেফতার, ৩১ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান

কক্সবাজারে মৎস্য অধিদপ্তরের জেলেকার্ড নিয়ে দুই কর্মকর্তার প্রতারণা

নিজস্ব প্রতিবেদক, কক্সবাজারঃ কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল,বদরখালি ও পূর্ববড় ভেওলা ইউনিয়নের বেশি ভাগ মানুষ জেলে।

সেই গ্রামে সরেজমিন দেখা যায়, প্রান্তিক এই গোষ্ঠির প্রায় সবাই সাগরে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে। জেলেদের অভিযোগ, প্রকৃত জেলেরা বিগত ২ বছর পর্যন্ত সরকারি কোন সুযোগ-সুবিধা পায়নি।

নিবন্ধন করেও সুবিধা না পাওয়া ভূক্তভোগিরা জানান, ইকবাল ও জাহাঙ্গীর নামের চকরিয়া মংস্য অধিদপ্তরের দুইজন কর্মকর্তা আমাদেরকে জেলেকার্ড করে দেয়ার কথা বলে জেলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ফরমের প্রাপ্ত রশিদ/ গ্রাহক কপি প্রদান করে। বিনিময়ে জাহাঙ্গীর ও ইকবাল তিন ইউনিয়নের ৩৯ জন জেলে থেকে রশিদপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা করে লক্ষাধিক টাকা নেয়। কিন্তু দীর্ঘ ২ বছর যাবৎ উক্ত ৩৯ জন তৃনমূল মৎস্যজীবি জেলে কার্ড ও সরকার প্রদত্ত ৬৫ দিন ও ২২ দিনের “মাছ ধরা বন্ধ” প্রকল্পের কোন সুযোগ-সুবিধা দেওয়া পায় নাই। ভূক্তভূগীদের হাতে প্রদত্ত নিবন্ধন ফরমের প্রাপ্তি রশিদ রয়েছে। ভূক্তভূগীদের দাবী আগামী পবিত্র রমজান মাসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা পায়।গত ১০ ডিসেম্বর সাহারবিল ইউনিয়নের একজন নিবন্ধিত জেলে বশির আহমদ, পিতা- ওসমান গণি, চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বরাবরে ও ২০ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত দুর্নীতির অভিযোগ করেন।

এ বিষয়ে দুর্নীতি রিপোর্ট২৪.কম এর জেলা প্রতিনিধিকে চকরিয়া উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ফরহান তাজিম জানান, নিবন্ধনকৃত জেলেগন যদি প্রকৃত মৎসজীবি হয় তবে তারা কার্ড পাবে এ জন্য কোন প্রকার টাকা-পয়সার প্রয়োজন নাই, কারন এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল প্রকল্প।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন