December 22, 2024, 10:11 pm

সংবাদ শিরোনাম :
জনগণের প্রত্যাশা পূরণে অন্তবর্তীকালীন সরকার ধীর গতিতে চলছে:উত্তরা পূর্ব থানা কর্মিসভায় আমিনুল হক পারিবারিক কলহের জেরে আপন ভাই কর্তৃক জলিল হত্যা মামলার পলাতক আসামি সাগর (২০) কে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১ ও র‍্যাব-৭ লাখো মুসল্লির অশ্রু সজল নয়নে আমিন-আমিন ধ্বনীতে আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর তিন দিনের ইজতেমা কালীগঞ্জে ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী জামিনী কান্ত, গ্রেফতার  ২৯০০ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি-গুলশান সিভিল এভিয়েশন একাডেমিতে ICAO CAA Approval of Training Organizations (ATO) Course এর সমাপনী অনুষ্ঠিত খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে একজন নিহত ঢাকায় ১৯ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে দাওয়াতে ইসলামীর ইজতিমা উত্তরা প্রেসক্লাবের আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত দক্ষিনখানে রাজউকের নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ভবন নির্মাণ করছে মধ্য আজিমপুরের ইসলাম বোখারী রোডে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ

ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ তারেক চৌধুরী একটি মুর্তিমান আতংকের নাম।শশুর বাড়ির অবৈধ সম্পদে নিজেকে অঘোষিত সম্রাট মনে করেন।

ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী আওয়ামীলীর সরকারের ক্ষমতার দাপটে অবৈধ ইয়াবা ব্যবসায় সাথে জড়িয়ে পড়ে।

অভিযোগ আছে তার শাশুড়ী এমিলি পারভীন মুন্সীগঞ্জের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। এছাড়া এমিলি পারভীন এর রয়েছে শক্তিশালী কিশোরগ্যাং।শুধু এমিলি নয় তার পুরো পরিবার অবৈধ ইয়াবা ব্যাবসায় জড়িত।কথায় আছে সৎ সঙ্গে স্বর্গে বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। তারেক চৌধুরী বেলায় ও তেমন টি হয়েছে। অবৈধ টাকা ও ক্ষমতার লোভে নিজেকে ঠিক রাখতে পারেন নি তারেক চৌধুরী। তারেক চৌধুরী এমিলি পারভীন এর অর্থের যোগানদাতা।

এমিলি পারভীন এর নির্বাচনে তারেক চৌধুরী ২ কোটি টাকা ইনভেস্ট করেছে।

এছাড়া তারেক চৌধুরী ইমেজ কে কাজে লাগিয়ে শাশুড়ী এমিলি পারভীন ও তার পরিবার বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত থাকতো।

তার বিরুদ্ধে রয়েছে ঋণ খেলাপির অভিযোগ। এছাড়া বিদেশে অর্থ পাচার ও বাড়ি কেনার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ২০১৭ সালে এসআইবিএল ব্যাংক থেকে ১৪ কোটি টাকা ঋণ নেন তিনি। সেই টাকা পরিশোধ না করে আবারও নিউ ওয়েস্ট গার্মেন্টেস এর নামে ৫০ কোটি টাকা ঋণ নেন। ২০১৭ সালে শুরু হওয়া সেই প্রতিষ্ঠান ২০২০ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর আর সেই টাকা পরিশোধ করেননি তিনি। উল্টো ২০১৯ সালে দেশের বাইরে সব টাকা পাচার করেন তারেক। এখানেই শেষ নয়, ডিবিএল নামক এক প্রতিষ্ঠানকে নিজ ভবনের ফ্লোর ভাড়া দিয়ে জুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে সেই প্রতিষ্ঠানে নিজ ম্যানেজার সোলেহসহ সন্ত্রাসি দিয়ে হামলাও চালান তিনি। এ ঘটনায় সোহেলসহ বেশকজনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ডিবিএলের ম্যানেজার।

এবিষয়ে প্রতিবেদকের হাতে একাধিক সিসি টিভির ফুটেজ চলে আসে যেখানে দেখা যায় সংঘবদ্ধ কিশোরগ্যাং নিয়ে তারেক চৌধুরীর লোকজন হামলা চালিয়ে চলে যাচ্ছে।

তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি তারেক চৌধুরীর।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন