December 22, 2024, 10:07 pm
তামান্না আক্তার হাসিঃ রাজধানীর উত্তরার দখিন খানের ফায়দা বাদ জয়নাল মার্কেট সংলগ্ন ১২৫ টি আই সি কলোনির মঞ্জীল টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা, কহিনুর বেগম- স্বামী-রাফু সরকার, ছেলে- মোঃ রাব্বী, ও মেয়ে-ফারীয়া মিম।
কহিনুর বেগম জানায় – বিগত কয়েক বছর পুর্বে ১২৫ টি আই সি কলোনির মঞ্জীল টাওয়ারের ৯ম তলায় ফ্লাটটি ত্রুয় করি। শান্তিতে স্বামী সন্তান নিয়ে বসবাস করছিলাম।
শান্তির ঘড়ে আগুন লেগে গেলো পাসের ফ্লাটের ভারাটিয়া রেহেনা আক্তার সোনিয়ার কারনে।
আমাদের প্রতিনিধি কারন জানতে চাইলে কহিনুর বেগম জানান – পাসের ফ্লাটের রেহেনা আক্তার সোনিয়ার স্বামী মানব পাচার চক্রের সাথে জড়িত যার কারনে সোনীয়ার ফ্লাটে নানান অপরিচিত যুবক ছেলেদের নিয়মিত যাতায়াত করতো তাই এদের পার্কিং ও ফ্লাটের সিড়িতে অবান্চিত চলাফেরা ছিল।
কহিনুরের মেয়ে মীম উটতি বয়সের যুবতি অপরিচিত এই ছেলেদের আসা যাওয়ার সময় মীমকে অশ্লিন আকার ইংগিতের স্বীকার হতে থাকে অতপর সয্যের সিমা অতিক্রম করে ফেলে। তখন কহিনুর পাসের ফ্লাটের রেহেনা আক্তার সোনিয়াকে বিষয়টি জানালে সোনিয়া খিপ্ত হয়ে মারমুখী আচারন করে।
এই থেকে শুরু হলো ষড়যন্ত্র এবং নানান অত্যাচার। সোনিয়া তার স্বমীর গোপন তথ্য ফাস হওয়ার ভয়ে পুলিশি হয়রানি করার উদ্দেশ্যে মঞ্জিল টাওয়ারের জমির মালিক সোহাগ ও একই টাওয়ারের বাসিন্দা মাহবুবের সহযোগিতা নিয়ে ষড়যন্ত্র মুলক দখিন খান থানা পুলিশ কে প্রভাবিত করে কহিনুর ও সন্তানদের নামে পর পর দুটি জিডি করে যার নং ৪৭৮ তারিখ ৯/০৪/২০২১ এবং ৮২৭ তারিখ ১৪/০৪/২০২১ইং থানায় জিডি করার পর থেকেই কারনে অকারনে ইচ্ছাকৃত ভাবে পায় পাড়া দিয়ে ঝগড়া করতে থাকে এবং বলে তোর গোপালী স্বামী কি করে দেখি কি তার খমতা, বুঝতে পাড়ি যে সোনিয়া আমাদের উত্তেজিত করতে চায়, তখন আমার আত্তিয় স্বজনের পরামর্শ নিতে থাকি কি করবো ইতি মধ্যে ১৫/০৬/২০২০ ইং সন্ধ্যা আঃ সাত ঘটিকার সময় টাওয়ারের নিচে পায়চারি করছিলাম আচমকা সোহাগ ও মাহবুব কু-প্রস্তাব দেয় রাজি না হওয়ায় তারা আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন স্পর্শ কাতর স্থানে হাত দেয়ার চেস্টা করতে থাকে আমি বাচার জন্য চিৎকার করতেই দৌড়ে পালিয়ে যায় তখন বুদ্ধি হিন হয়ে পড়ি উপায় না পেয়ে ভয়ে আত্তিয় স্বজনের পরামর্শ নিয়ে গত ২৩/০৬/২০২০ইং মাহবুব ও সোহাগের বিরুদ্ধে স্বশরীরে থানায় উপস্থিত হয়ে মামলা করি যার নং ৪২ তারিখ ২৩/০৬/২০২০ইং। ২০০০ সালের নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০/৩০ ধারায় মামলা রুজু হয়।
মাহবুব ও সোহাগ জামিনে মুক্তি পেয়ে এখন আবার ষড়যন্ত্র করছে বলে শুনতে পাচ্ছি তাদের উদ্দেশ্য আমাদের এই ফ্লাট থেকে তারাবে, অপরিচিত কিছু লোক এমন আলোচনা আমাদের দেখে ই করতে শুরু করে।
আমদের প্রতিনিধিকে কহিনুর ও তার মেয়ে মীম অনুরোধ করে সংবাদ পত্রের মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তাহীনতার কথা যেন প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা জানতে পারে এবং দ্রুত আইনি ব্যাবস্থা গ্রহন করেন।